বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদী গুলোই এ দেশের প্রাণ। শতাধিক বড় নদী জালের মত ছড়িয়ে রয়েছে এ দেশ জুড়ে। এ দেশে নদী গুলোই যেন কত শত সভ্যতার সূতিকাগার। নদীগুলোর দু’পাশেই গড়ে উঠেছে সহস্র নগর ও বন্দর। নদীগুলোর কোনটি ছোট আবার কোনটি বড় কিন্তু প্রতিটি নদীই নির্দিষ্ট অঞ্চলে তার নিজস্ব অবদানের ক্ষেত্রে স্বমহিমায় স্বীকৃত। বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলে অবস্থিত চিত্রা নদীও তেমনি একটি নদী যা বছরের পর বছর ধরে বয়ে চলেছে তার অববাহিকায় গড়ে ওঠা নানান সভ্যতার স্মৃতি নিয়ে।
চিত্রা নদীর উৎপত্তি ও বিস্তার:
ঐতিহাসিকভাবে পরিচিত চিত্রা নদীটির উৎপত্তি ও বিস্তারে রয়েছে বৈচিত্র্যময়তা। কোন কোন গবেষণা সংস্থা ও গবেষকদের মতে চিত্রা নদী পূর্বে ইছামতী নদীর একটি শাখা নদী ছিল [১]। আবার কোন কোন তথ্যমতে পাওয়া যায় চিত্রা কুষ্টিয়া জেলার মাথাভাঙ্গা নদীর একটি শাখা যা পূর্বে মহেশ্বর নদী নামে পরিচিত ছিল এবং নদীটি দীর্ঘ পথ অতিক্রম করে নড়াইল জেলার মাইজপাড়া-মাগুরার মধ্য দিয়ে নড়াইল জেলায় প্রবেশ করে [২] । ১৭০ কিমি দীর্ঘ এই নদীটি চুয়াডাঙ্গা ও দর্শনার নিম্নস্থল থেকে উৎপন্ন হয়ে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে কালীগঞ্জ, শালিখা ও কালিয়া উপজেলার মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়ে গাজীরহাটে নবগঙ্গা নদীর সাথে মিলেছে এবং এই মিলিত স্রোত খুলনার দৌলতপুরের কাছে ভোইরব নদীতে গিয়ে পড়েছে [১]।
চিত্রা নদীর বর্তমান অবস্থা:
এক সময়ের উত্তাল প্রমত্ত চিত্রা নদী আজ হারিয়ে যেতে বসেছে। আজ চিত্রা নদীর দিকে তাকালে তার সেই প্রবাহময়তা আর দেখা যায় না। বিভিন্ন কারণে তার আজ অতীব দরিদ্র দশা,যার মধ্যে মনুষ্য সৃষ্ট কারণ বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, তবে প্রাকৃতিক কারণও নদীটির বিলুপ্তপ্রায় দশার জন্য প্রণিধানযোগ্য। এইসকল বিভিন্ন কারণ গুলির দিকে যদি আলোকপাত করা হয় তবে চিত্রা নদীর বর্তমান অবস্থা আমাদের কাছে আরও স্পষ্ট হয়ে উঠবে।
প্রাকৃতিক কারণ:
- পানির অপর্যাপ্ততা:
চিত্রা নদীতে বর্তমানে বর্ষাকাল ব্যতীত বছরের অন্য কোন মৌসুমে পানি থাকে না । আর কিছু কিছু জায়গায় পানি থাকলেও সেটা খুব অল্প পরিমাণে যা নদীর প্রবহমানতাকে ধরে রাখার জন্য যথেষ্ট নয়। আবার কোথাও কোথাও পানি শুকিয়ে চর জেগে উঠার দৃশ্যও চোখে পড়ে, যেখানে পানির অভাবে চারিদিক খাঁ খাঁ করে। [৩]
- নদী ভরাট(পলি দ্বারা):
প্রাকৃতিকভাবে দীর্ঘ সময়ের ব্যবধানে নদীতে পলি পড়ে নদীর বিরাট অংশ ভরাট হয়ে গেছে এবং দেশের দক্ষিণাঞ্চল তথা পাদদেশে অবস্থিত হওয়ার কারণেই চিত্রা নদীকে উজানের নদীবাহিত পলিগুলো ধারণ করতে হয়েছে যার ফলশ্রুতিতে চিত্রা নদীর বিস্তৃতি ও প্রশস্থতা আরও কমে গেছে।এবং নাব্যতাও হ্রাস পেয়েছে চরম আকারে। [৪]
- জোয়ার -ভাটার প্রভাব:
একটা সময় ছিল যখন নদীর বিভিন্ন স্থানে নিয়মিত জোয়ার-ভাটা হত, তখন মৎস্য চাষিসহ সকল শ্রেণীর কৃষকদের চাষ-বাসে খুব সুবিধা হত। পানির কোন অভাব হত না। সকলেই চাষের জন্য পর্যাপ্ত পানি ব্যবহার করতে পারত। কিন্তু বর্তমানে নদীর উৎসমুখ শুকিয়ে যাওয়া, নদী ভরাট হয়ে যাওয়া, নদীতে পানি না থাকা প্রভৃতি কারণে সেখানকার মানুষজন আর আগের মত পানি ব্যবহার করতে পারছে না। নদীতেও আর জোয়ার-ভাটার প্রভাব দেখা যায় না। [১]
- ভাঙ্গন প্রবণতা:
ভাঙ্গন প্রবণতা নদীর ক্ষতিকর বৈশিষ্ট্য হলেও এ নদীর বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় এটাকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। পূর্বে ভরা মৌসুমে তথা বর্ষাকালে নদীর ভাঙ্গন প্রবণতা অল্প পরিসরে লক্ষ্য করা গেলেও বর্তমানে তা একেবারে দেখা যায় না। (মূলত এখানে নদীর খরস্রোতাকে বোঝানো হয়েছে)।
মনুষ্যসৃষ্ট কারণ:
প্রাকৃতিকভাবে নদী ক্ষতিগ্রস্ত হলেও নদীর বর্তমান এই প্রতিকূল অবস্থার জন্য মনুষ্যসৃষ্ট কারণ মুখ্যভাবে দায়ী। যার দরুন নদী হারিয়েছে তার অতীত ঐতিহ্য এবং পরিণত হতে চলেছে মরা নদীতে। মনুষ্যসৃষ্ট কারণ বা কর্মকাণ্ডের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কারণসমূহ নিচে উল্লেখ করা হল-
- উপকূলীয় বাঁধ নির্মাণ:
গত শতকের ৬০ এর দশকে দাতা সংস্থার পরামর্শ ও অর্থায়নে কিছু জলকাঠামো নির্মাণ করা হয় যেগুলোর সবচেয়ে ভয়াবহ প্রভাব পরিলক্ষিত হয় দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের নদী গুলোর উপর। যার ভয়াবহতার কবল থেকেও বাদ পড়েনি এক সময়ের প্রমত্ত চিত্রা নদী।এই বাঁধ গুলোই নদীর প্রবহমানতা ও গতিময়তাকে গ্রাস করে শীর্ণ দশায় পরিণত করেছে। [৪]
- নদী ভরাট(বর্জ্য ও পলির দ্বারা):
প্রাকৃতিকভাবে আগত পলির চায়তে মানুষের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে সৃষ্ট বর্জ্য দ্বারা নদী অতি দ্রুত ভরাট হয়ে যাচ্ছে। নিয়মিতভাবে গৃহস্থালি বর্জ্য, বিভিন্ন নালা-নর্দমার বর্জ্য, বৃষ্টির পানি দিয়ে চুয়ে আসা নানান আবর্জনা (বাড়ি, দোকানপাটসহ বিভিন্ন স্থানের আশেপাশে ফেলে রাখা), গরু-ছাগল গোসল করানোর সময় পাড় ভেঙ্গে গড়িয়ে পড়া মাটি প্রভৃতির দ্বারা নদী ভরাট হয়ে যাচ্ছে। যার ফলে নদীর বিস্তৃতি ও গভীরতা কমে যাচ্ছে দিন দিন।
- পানি দূষণ:
চিত্রা নদীর পাড়ের মানুষজনদের কিছু অসচেতনতামূলক কাজের জন্য চিত্রা নদীর পানি মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে। অর্থাৎ দীর্ঘ সময় ধরে পানিতে পাট জাগ দিয়ে চিত্রা নদীর পানি দূষিত করছে সেখানকার লোকজন। পাট আমাদের দেশের অন্যতম একটি অর্থকরী ফসল, কিন্তু স্থানীয় লোকজন শুধুমাত্র অজ্ঞতার জন্য সে পাট নদীর পানিতে জাগ দিয়ে চিত্রা নদীর পানিকে দূষিত করছে।
প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট সমস্যার কারণে চিত্রা নদীর আভ্যন্তরীণ জীববৈচিত্র্য ও পরিবেশ ব্যাপকভাবে বিপর্যস্ত হচ্ছে যার ফলে মনুষ্য জীবন ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বিভিন্নভাবে। মনুষ্যসৃষ্ট ও প্রাকৃতিকভাবে সৃষ্ট সমস্যার কারণে লব্ধ কিছু উল্লেখযোগ্য ফলাফল নিচে উল্লেখ করা হল। [৫]
দূষণ ও বিপর্যয়ের ফলাফল:
- পানির অপ্রতুলতা ও নাব্যতা হ্রাস:
প্রাকৃতিক ও মনুষ্য সৃষ্ট সমস্যার কারণে চিত্রা নদীর পানির পর্যাপ্ততা কমে গেছে অনেকাংশে সাথে সাথে হ্রাস পেয়েছে নদীর নাব্যতাও, যার ফলে পানি সমস্যায় ভুগছেন স্থানীয় কৃষক ও চাষি ভাইয়েরা। তারা তাদের জলাশয় ও আবাদি জমিতে পানির অভাবে চাষ-বাস করতে পারছেন না।
- জলজ জীবের আবাসস্থল বিনষ্টিকরণ:
নদী হল মাছসহ বিভিন্ন জলজ জীবের আধার। কিন্তু নদীর পানি দূষণ হেতু এসব জলজ জীবের আবাস স্থল নষ্ট হচ্ছে। ফলে বৈচিত্র্যময় জীববৈচিত্র্য সমৃদ্ধ চিত্রা সম্পদ শূন্য হতে চলেছে।
- প্রজনন স্থল হ্রাসকরণ:
নদীর উৎসমুখ শুকিয়ে যাওয়া, পলি ও বর্জ্য পড়ে ভরাট হয়ে যাওয়া, বাঁধ দিয়ে নদীর গতিমুখ পরিবর্তন হয়ে যাওয়া এবং গৃহস্থালিসহ বিভিন্ন কর্মকাণ্ডের ফলে নদীর পানি দূষিত হয়ে যাচ্ছে। ফলে প্রজনন মৌসুমে বিভিন্ন প্রজাতির ( পুঁটি, বাইন, চেলা, পাবদা, আইর ইত্যাদি) মাছ উপযুক্ত প্রজনন স্থল না পাওয়ায় প্রজনন করতে পারছে না। ফলে একদিকে যেমন মাৎস্য প্রজাতি হারিয়ে যাচ্ছে উপযুক্ত প্রজনন স্থল না পাওয়ায়, অন্যদিকে বিভিন্ন দূষণের মাধ্যমে নদীর তথা প্রাকৃতিক পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।
- পানি দূষণ ও বিষক্রিয়ার প্রভাব:
দীর্ঘ দিন ধরে নদীর পানিতে পাট জাগ দেয়ার ফলে নদীর পানি দূষিত হয়ে পড়ছে এবং বিষক্রিয়ার প্রভাব ছড়িয়ে পড়ছে এর অভ্যন্তরীণ জীবসহ পানি ব্যবহারকারী মানুষের শরীরে। পানি দূষণের ফলে বিভিন্ন প্রজাতির মাছ মরে ভেসে উঠতে দেখা যায়। এমনকি মরা মাছ থেকে পাট পচা দুর্গন্ধ বের হওয়া মত বিষয় ঘটতে দেখা যায়। আর সেই মাছ খাবার ফলে এবং দূষিত পানি ব্যবহারের ফলে মানুষের শরীরে বিভিন্ন ধরণের রোগ জীবাণু ছড়িয়ে পড়ে। [৫]
চিত্রার জীববৈচিত্র্য:
চিত্রা নদীর জীববৈচিত্র্য বিষয়ক গবেষণাপত্র নেই বললেই চলে। তাই এ নদীর জীববৈচিত্র্য সম্পর্কে তেমন কোন তথ্য অপ্রতুল। চিত্রা নদীতে সচরাচর পাওয়া যায় এমন মাছের নামের একটি তালিকা নিম্নরূপ [৫] । স্পষ্টতই এটি অসম্পূর্ণ। তাই এবিষয়ে গবেষণার সুযোগ ও সম্ভাবনা দুটিই এখানে বর্তমান।
ক্রমিক নং | বাংলা নাম | বৈজ্ঞানিক নাম |
০১. | রুই | Labeo rohita |
০২. | মৃগেল | Cirrhinus cirrhosus |
০৩. | বোয়াল | Wallago attu |
০৪. | আইর | Mystus aor |
০৫. | পাবদা | Ompok pabda |
০৬. | চেলা | Chela bacaila |
০৭. | বেলে | Glossogobius giuris |
০৮. | পুঁটি | Puntius sophore |
০৯. | চিংড়ী | Macrobrachium rossenbergii |
সম্ভাবনাময় চিত্রা নদী ও এর অববাহিকা:
আকারে ছোট হলেও, সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন উদ্যোগ নিলে এবং তার বাস্তবায়ন হলে চিত্রা নদীও হতে পারে দেশের অন্যতম একটি সম্ভাবনাময় খাত। কেননা এই নদীর পাড়ে রয়েছে বিভিন্ন ধরণের দর্শনীয় স্থান ও রিসোর্ট যেগুলো দেখতে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য মানুষ আসে নিয়মিত। উল্লেখযোগ্য স্থানগুলি নিম্নে দেয়া হল-
- সুলতান কমপ্লেক্স, নড়াইল:
নড়াইল শহরের মাছিমদিয়া এলাকায় চিত্রা নদীর পাড়ে প্রায় ২৭ একর জায়গায় মনোরম পরিবেশে গড়ে উঠেছে বিশ্ববরেণ্য চিত্রশিল্পী এস। এম সুলতানের স্মৃতি বিজড়িত এই সংগ্রহশালা। এই সংগ্রহশালায় সুলতানের ব্যবহার্য জিনিসপত্র ও চিত্রকলা সংরক্ষণ করে রাখা আছে এবং ছোটদের ছবি আঁকানো শেখানোর জন্য একটি শিশুস্বর্গ রয়েছে। [৬]
- চিত্রা রিসোর্ট:
পৃথিবীর বিখ্যাত চিত্রশিল্পীদের নিয়ে চিত্রা নদীর পাড়ে গড়ে উঠেছে একটি আর্ট গ্যালারী।এছাড়া চিত্রা নদীকে কেন্দ্র করে একটি শিশু পার্কও রয়েছে। [৬]
- বাধাঘাট, নড়াইল:
তৎকালীন জমিদাররা নৌ-বিহারের জন্য বাধাঘাট নামে একটি ঘাট প্রতিষ্ঠা করেন, যা ভিক্টোরিয়া কলেজ সংলগ্ন চিত্রা নদীর পাড়ে অবস্থিত।এখানে বসে জমিদাররা প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতেন। [৬]
- বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে চিত্রা নদী:
বহুকাল থেকে চিত্রা নদী, চিত্রা পাড়ের মানুষদের বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার হয়ে মানুষদের মাঝে আনন্দ বিলিয়ে আসছে।প্রতি বছর বিশ্ববরেণ্য শিল্পী এস। এম। সুলতানের জন্মদিন উপলক্ষে ১০ই আগস্ট বিরাট নৌকা বাইচের আয়োজন করা হয়। ঐ দিন বাছাড়ি নামের নৌকাকে অপরূপ সাজে সাজিয়ে নিয়ে পার্শ্ববর্তী খুলনা, গোপালগঞ্জ, মাগুরা প্রভৃতি জেলা থেকে প্রচুর লোকজন আসে নৌকা বাইচে অংশগ্রহণ ও উপভোগ করার জন্য। [৬]
- বাংলা চলচিত্রে চিত্রনদী:
চিত্রা নদীর পারে তানভীর মোকাম্মেল পরিচালিত একটি বাংলা চলচ্চিত্র। ১৯৯৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবিটি বিভিন্ন দেশের চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় এবং একাধিক জাতীয় পুরস্কার লাভ করে। ১৯৪৭ সালের দেশবিভাগ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে হিন্দুদের জীবনে যে প্রভাব ফেলেছিল, তা এই ছবিতে দেখানো হয়েছে। কাহিনীর শুরু ১৯৪৭ থেকে এবং শেষ হয় ৬০’-এর দশকে। অভিনয় করেছেন মমতাজউদ্দীন আহমেদ, আফসানা মিমি, তৌকীর আহমেদ, রওশন জামিল, সুমিতা দেবী প্রমুখ। [৭]
এক সময়ের উত্তাল প্রমত্ত চিত্রা নদীকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচাতে তাই দরকার নদীটিকে তার মত করে চলতে দেয়ার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা। তবেই এটি ফিরে পেতে পারে তার পুরনো ঐতিহ্য। এতে করে একদিকে যেমন জীববৈচিত্র্যের বিশেষত মৎস্য বৈচিত্র্যের উন্নয়ন ঘটবে তেমনই মৎস্যখাতে প্রভূত অবদান রাখাসহ জনজীবনের সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য খাতেও ভূমিকা রাখতে সক্ষম হবে।
তথ্যসূত্র:
[১] বাংলাপিডিয়া, ২০০৩, এশিয়াটিক সোসাইটি অফ বাংলাদেশ, ঢাকা।
[২] মহসিন হোসাইন, ২০০৭, নড়াইল জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য, প্রকাশক গতিধারা।
[৩] উৎসমুখ শুকিয়ে যাওয়ায় চিত্রা নদী মরে যাচ্ছে, দৈনিক জনকণ্ঠ, ৬ মে ২০১০।
[৪] আব্দুর রাজ্জাক রানা, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পরিবেশগত বিপর্যয়-১: মানচিত্র থেকে হারিয়ে যাওয়ার আশংকায় ডজন খানেক নদী, রিয়েলস্টেটবিডিডটনেট। ডিসেম্বর ২০১১।
[৫] ঐশ্বর্য ফরহাদ, দূষিত পানিতে পরিবেশ বিপর্যয় আক্রান্ত ২ লাখ মানুষ, ইউকে বিডি নিউজ। ২৭ আগস্ট ২০১১।
[৬] নড়াইল জেলা তথ্য বাতায়ন।
[৭] চিত্রা নদীর পারে, উইকিপিডিয়া বাংলা।
Visited 2,867 times, 1 visits today | Have any fisheries relevant question?