বাংলাদেশের নদী: চিত্রা

বাংলাদেশ নদীমাতৃক দেশ। নদী গুলোই এ দেশের প্রাণ। শতাধিক বড় নদী জালের মত ছড়িয়ে রয়েছে এ দেশ জুড়ে। এ দেশে নদী গুলোই যেন কত শত সভ্যতার সূতিকাগার। নদীগুলোর দু’পাশেই গড়ে উঠেছে সহস্র নগর ও বন্দর। নদীগুলোর কোনটি ছোট আবার কোনটি

রাজশাহী এলাকার পদ্মা নদীর মৎস্য জীববৈচিত্র্য: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যত

রাজশাহী এলাকার (গোদাগাড়ী থেকে চারঘাট পর্যন্ত) পদ্মা নদীতে রেকর্ডকৃত মৎস্য প্রজাতির সংখ্যা ১৪১টি যার মধ্যে ১৩৬ টি দেশী মাছ এবং অবশিষ্ট ৫টি বিদেশী প্রজাতির মাছ। এত স্বল্প পরিসরে এই বিপুল সংখ্যক মৎস্য প্রজাতি প্রাপ্তির বিষয়টি আমাদেরকে উদ্বেলিত করে। বিশেষত যারা

বাংলাদেশের নদী: পদ্মা

পদ্মা বাংলাদেশের দ্বিতীয় দীর্ঘতম নদী (Hossain et al., 2005)। হিমালয় পর্বতমালার গঙ্গোত্রী নামক হিমবাহ হতে গঙ্গা নামে উৎপত্তি হয়ে ভারতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয়ে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ হতে বাংলাদেশের চাঁপাই নবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলায় (মানাকোসা ও দুর্লভপুর ইউনিয়ন) নদীটি বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।

ভয়াবহ নদী দূষণঃ আর কবে আমাদের টনক নড়বে?

সম্প্রতি বুড়িগঙ্গা নদীর বিভিন্ন পয়েন্টের পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের যে পরিমাণ পাওয়া গেছে তা এক কথায় ভয়াবহ। সেখানকার পানিতে দ্রবীভূত অক্সিজেনের পরিমাণ হচ্ছে- মিলব্যারাকে ০.৩৮ মিলিগ্রাম/লিটার, সদরঘাটে ১.৫৬ মিলিগ্রাম/লিটার, সোয়ারিঘাটে ১.২৬ মিলিগ্রাম/লিটার, চাঁদনীঘাটে ১.৮০ মিলিগ্রাম/লিটার ও বরিশুর এলাকায় ১.৯৬ মিলিগ্রাম/লিটার। অথচ

ফুরিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের প্রাণ: আমরা নিশ্চুপ কেন?

তাত্ত্বিক কথা বা গুরুত্বের ব্যাপকতা দিয়ে পানির প্রয়োজনীয়তা মাপা সম্ভব নয়। সম্ভবত এ জন্যই পানির অপর নাম জীবন। আমি বলি জীবনের থেকেও বেশি কিছু। কেন? আমাদের শরীরের দিকে তাকালে দেখা যায়- শতকরা ৭০ ভাগের বেশি পানি (উৎস: ১)। সারা পৃথিবীর

নদীতে বাড়ছে লবণাক্ততাঃ হুমকির মুখে জলজ জীববৈচিত্র্য

দেশের স্বাদুপানির পাশাপাশি লোনাপানির নদীর লবণাক্ততাও দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই বৃদ্ধির পরিমাণ একদিকে যেমন মাত্রাগত অন্যদিকে সময়গত। অর্থাৎ দিন দিন যেমন লবণাক্ততার তীব্রতা বাড়ছে তেমনই বাড়ছে লবণাক্ততার স্থায়ীত্ব। এর ফলশ্রুতিতে একদিকে মানুষের জীবন ও জীবিকায় পড়েছে মারাত্মক প্রভাব অন্যদিকে