বাংলা ভাষায় মৎস্য বিষয়ক ওয়েবসাইটের উপর এই লেখাটি তৈরি করার জন্য গুগলে (বাংলা ভার্সন) অনুসন্ধান করে হতাশ হতে হলো। কারণ বিডিফিশের বাংলা সাইট (BdFISH Bangla) ছাড়া বাংলায় শুধুমাত্র মৎস্য বিষয়ক কোন সাইটের অস্তিত্ব পাওয়া গেল না। যা পাওয়া গেল তা
বাংলা ভাষায় মৎস্য বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ ওয়েব পাতার সংযুক্তিঃ ১ম খণ্ড
প্রথম খণ্ডে রইল বাংলাদেশের জেলা মৎস্য অফিসের অফিসিয়াল ওয়েব পাতার সংযুক্তিসমূহ। এসব সংযুক্তি থেকে খুব সহজেই কাংঙ্খিত জেলার মৎস্য অফিস সংশ্লিষ্ট তথ্য জানার সুযোগ হবে। অনেক জেলার মৎস্য অফিসের পাতা না পাওয়ার আপাতত সংযুক্তি দেয়া গেল না। পরবর্তিতে তা আপডেট
দেশী রূপচাঁদা ও বিদেশী লাল পাকু মাছের মধ্যে পার্থক্য
দক্ষিণ আমেরিকার স্বাদুপানির মাছ লাল পাকু (বাংলাদেশে পিরানহা নামেই অধিক পরিচিত) বাংলাদেশে বাহারী মাছ হিসেবে প্রবেশ করলেও পরবর্তীতে হ্যাচরী মালিক ও মাছচাষীদের হাত ধরে প্রায় সারা দেশের চাষের পুকুরে চলে আসে। আশঙ্কা করা হয় এই মাছ আমাদের মুক্ত জলাশয়ে চলে
মৃত প্রাণী ব্যবহার করে মাছ শিকারঃ মৎস্য বৈচিত্র্যের জন্য একটি বড় হুমকি
চিত্রঃ মৃত প্রাণী ব্যবহার করে মাছ শিকারের একটি টোপ। রাজশাহীর পদ্মা নদীতে মৃত প্রাণী ব্যবহার করে মাছ শিকারের বিষয়টি প্রথম আমি জানতে পারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিশারীজ বিভাগের এক গবেষক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে। তার পর নিজে চোখে বিষয়টি দেখার জন্য রাজশাহী
ব্লাক কার্প বা স্নেল কার্প
ব্লাক কার্প বা স্নেল কার্পের আদি নিবাস পূর্ব সাইবেরিয়া হতে শুরু করে দক্ষিণ চীনের আমুর নদীর অববাহিকা পর্যন্ত। এর বৈজ্ঞানিক নাম Mylopharyngodon piceus। ১৯৮৩ সালে প্রথমবারের মতো চীন হতে চাষ ও শামুক নিয়ন্ত্রনের উদ্দেশ্যে আমাদের দেশে নিয়ে আসে মৎস্য অধিদপ্তর।
গ্রাস কার্প বা ঘেসো রুই
গ্রাস কার্প বা ঘেসো রুই চীন ও পূর্ব সাইবেরিযার বিশেষত আমুর নদীতন্ত্রের মাছ যার বৈজ্ঞানিক নাম Ctenopharyngodon idella। ১৯৬৬ ও ১৯৭৯ সালে আমাদের দেশে যথাক্রমে হংকং ও জাপান থেকে চাষ এবং জলজ আগাছা নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্যে আমাদের দেশে আনা হয়। নদী