এক. শজনে চিংড়ি সাথে কুমড়া বড়ি ও বেগুন
মজার এই রেসিপি টি প্রকাশিত হয়েছে প্রথম আলোর ৩০ মার্চ ২০১০ তারিখের নকশায় “শজনে ডাটায় ভরে গেছে..” শিরোনামের লেখাতে।

দুই. ইলিশের চার পদ
বৈশাখের প্রথম দিনে ইলিশ না হলে কি চলে? সাথে পান্তা থাকলে তো কথাই নেই। ইলিশের চার রকম রান্নার রেসিপি প্রকাশিত হয়েছে ০৬ এপ্রিল ২০১০ এর প্রথম আলোর নকশায় “ইলিশ চাই সবার আগে” শিরোনামে। আর রেসিপি গুলো তৈরি করেছেন সিতারা ফিরদৌস।

রেসিপি গুলো হচ্ছে-

  • সরিষা ইলিশ
  • ইলিশ ভাজা
  • ভাপে ইলিশ
  • ইলিশ পাতুড়ি

তিন. মাছ ভর্তা
বৈশাখের প্রথম দিনে ইলিশ না হলে যেমন চলে না তেমনি পান্তা-ইলিশের সাথে মাছ ভর্তা থাকলে তো কথাই নেই। কয়েক ধরনের ভর্তার রেসিপির সাথে দুই পদের মাছ ভর্তার রেসিপি প্রকাশিত হয়েছে ০৬ এপ্রিল ২০১০ এর প্রথম আলোর নকশায় “ভর্তা বাহার” শিরোনামে। আর রেসিপি গুলো তৈরি করেছেন নাজমা হুদা।

রেসিপি গুলো হচ্ছেঃ

  • টাকি মাছ ভর্তা
  • চ্যাপা শুঁটকি ভর্তা

চার. ছোট মাছের কয়েক পদ
ছোট মাছের চচ্চড়ি অথবা দোপেঁয়াজার কথা মনে এলে জিভে পানি আসে না এমন বাঙ্গালী খুঁজে পাওয়া কঠিন। বাঙ্গালীর পছন্দের এমনই মজাদার রান্নার প্রণালী (রেসিপি) প্রকাশিত হয়েছে ১১ মে ২০১০ তারিখের প্রথম আলোর নকশা পাতায় “এবার পাঁচ মিশালি মাছ” শিরোনামে। আর রেসিপি গুলো তৈরি করেছেন শাহানা পারভীন।

রেসিপি গুলো হচ্ছে-

  • ছোটমাছের ঝাল পাতোড়া
  • পাঁচ মিশালি মাছের দোপেঁয়াজা
  • ছোট মাছের আমচচ্ছড়ি
  • সরিষা বাটায় ছোট মাছ

পাঁচ. দেশী ছোট-বড় নানান মাছের সাত পদ

এক পাতায় নানা মাছের সাত পদের রন্ধন প্রণালী পেয়ে গেলে কার না ভাল লাগে। আর সেই মাছ গুলো যদি হয় দেশীয় ছোট-বড় মাছ তাহলে তো কথায় নেই। ঠিক সেরকমই একটি সুযোগ তৈরি করে দিয়েছে আজকে অর্থাৎ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখের প্রথম আলোর নকশা। এই পাতায় “মাছের নানা রকম” শিরোনামে প্রকাশিত হয়েছে নানা মাছের সাত পদের রেসিপি যা মৎস্য ভোজন রসিকদের আগ্রহ মেটাবে তা প্রত্যাশা করা যায়। আর এই রেসিপি গুলো তৈরি করেছেন- শাহানা পারভীন।

রেসিপি গুলো হচ্ছে-

  • আস্ত রসুনে কই মাছের দোপেঁয়াজা
  • মাছের ডিমের পুঁই খিলি
  • কলমি-চিংড়ি ভাজা
  • লাউ-টাকি-বড়ির ঝোল
  • কাঁচকলা ও ইলিশ মাছের ভর্তা
  • শিং মাছে করলার চচ্চড়ি
  • ইলিশ মাছের মুড়িঘণ্ট

Visited 1,508 times, 1 visits today | Have any fisheries relevant question?
নানা মাছের কয়েক পদ : পত্রিকার পাতা থেকে

Visitors' Opinion

এ বি এম মহসিন

প্রফেসর, ফিশারীজ বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী-৬২০৫, বাংলাদেশ। বিস্তারিত ...

Leave a Reply

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.